শরীর চর্চার নেই কোনো বিকল্প (এখন আর তখন-2)

NewsCaff :    ( কোথায় বলে ‘স্বাস্থই সম্পদ’, শুধু কথায় ………….প্রজন্ম গর্ব বোধ করে সত্যি কি তাই !? , পরবর্তী2..)

বর্তমান প্রজন্ম ভাবে তখনরা অসভ্য তারা পোশাক-আশাকের ধারধারেনা, স্বভাব চরিত্র সবকিছু  থেকে পিছিয়ে, আমি ভাবি সত্যি কি তাই, যেমন একটি গ্রাম থেকে শহরের সৃষ্টি হয়, যেমন অতীত দেখে ভবিষৎ আন্দাজ করা যায় তেমনি পুরোনো কিছু থেকে আসে বর্তমানে পরিবর্তন । সবসময় কাজে ব্যস্ত , ফাঁকি যে কি তা তারা জানতো না, হিংসা আর অহংকার দূরে সরিয়ে রাখত শুধু জানত কি ভাবে বেঁচে থাকা যায় । কেবল মাত্র যান্ত্রিক উপায়ে মাংস পেশী ফুলিয়ে কিংবা শরীরের অর্ধেক অঙ্গ দেখিয়ে কাউকে আকৃষ্ট করা ছাড়া আর কিছু করা সম্ভব নয় ।

যদি ভাবি এইটা জীবন তাহলে এটাও তাঁদের থেকে নকল করা । শারীরিক ক্ষমতার কথার কথা বলতে গেলে অনেক দূরে এখন কে ফেলে দেওয়া উচিত , কারণ তখন কখনো দুর্বল ছিল না বরং কি ভাবে বাঁচতে হয় তা এখন ভালো ভাবে শিখেছে তখনের কাছ থেকে ।একটা কথা ভেবে দেখেছেন প্রকৃতি  যদি তাঁদের বন্ধু না হয় কাদের হবে !? প্রকৃতি কথা বলতো তখনের সাথে সুখ দুঃখের কথা বলতো যখন যেটা প্রয়োজন সেটা পেতো , এখন সম্পূর্ণ বিপরীত ।

 

[ তবে কি প্লে-অফের দোরগোড়ায় নাইটরা !? ]

চেয়ে দেখুন, তখন বাঁচত শতবছর এখন বাঁচে টেনে কেটে প্রায় তার অর্থেকের কম । প্রকৃতি দেবী মুখফিরিয়ে নায়নি তখনের কাছ থেকে, এখন প্রতিটি মুহুর্ত্য মনে হয় আজ হয়তো শেষদিন ! এ সত্ত্বেও প্রচুর অহংকার করে এখন, বলে এখনের বিজ্ঞান নাকি ভীষণ ক্ষমতাবান তেমনি প্রকৃতিও এখনের থেকে অন্যমনস্ক । কে চায় নিজের ক্ষতি !, যখন  সময় আসে নিজের হাত ও ক্ষমতা হীন হয়ে পরে ।

যে দিন ধৈয্য হারিয়ে ফেলবে কেউ রক্ষা পাবে না !। যাক সে সব কথা একবার এখন কে দেখেছেন কেমন যেন আলু হয়ে গেছে, একটা আঘাতে কুপোকাত. শরীরের গঠন দেখলে হাসি আর ধরে না তা সত্ত্বেও অহংকার যেন চরম. কোথায় বলে অতিবার…..! .(চলবে: সংগৃহিত)

 

 

 

 

  (পর্ব :২)

Flamingo Media Share