NewsCaff : এককথায় দর্শকদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে ‘সন্ন্যাসী রাজা’। দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে বিম্ববতী, মেজকুমার মন ভরিয়েছিলেন দর্শকদের। কিন্তু এবার শেষের পালা। শেষ হতে চলেছে জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘সন্ন্যাসী রাজা।’ গল্প অনুযায়ী এখনও বিম্ববতী এবং মেজকুমারের বিরোধিতা করে চলেছেন চিকিৎসক। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কি চিকিৎসকের মুখোশ খুলতে পারবেন বিম্ববতী? গ্রামবাসীদের সামনে তাঁর কুকীর্তি ফাঁস হবে কি? সব কিছুই জানা যাবে শেষ অধ্যায়ে। যার প্রোমো সদ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন বিম্ববতী ওরফে অভিনেত্রী অদ্রিজা রায়।
এই ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়, মাধবী মুখোপাধ্যায়ের মতো শিল্পীরা। এ ছাড়া সাহেব চট্টোপাধ্যায়, অদ্রিজা রায়কে একেবারে অন্য লুকে দর্শক পেয়েছিলেন।
প্রসঙ্গত, তবে অদ্রিজার জার্নিটা একদম অন্যরকম। বরাবর খেলা তাঁকে টেনেছে। স্কুল আর স্টেটস খেলাও তাঁর হয়েছে, কিন্তু মাধ্যমিকের পরই বদলে যায় তাঁর কেরিয়ার। অদ্রিজার ছোটকাকা আদিত্য রায় বাংলা ছবি ও টেলিভিশনের একজন সুপরিচিত অভিনেতা। সেই ছোটকাকার বন্ধুদের জেদাজেদিতে একপ্রকার অভিনয়ে আসা তাঁর। অবশ্য এখন অভিনয়ই তাঁর ধ্যান-জ্ঞান। এত অল্প বয়সেই বাংলা টেলিভিশনের জনপ্রিয় তারকা হয়ে ওঠার পিছনে কিন্তু রয়েছে তাঁর পরিবার ও অভিভাবকদের অকুণ্ঠ সহযোগিতা। অদ্রিজার বাবা আনন্দ রায় ও মা গীতা রায় অভিনয় জগতের সঙ্গে যুক্ত নন ঠিকই, কিন্তু তাঁদের অনুমতি ছাড়া তো আর এই পেশায় পা রাখা সম্ভব ছিল না অদ্রিজার। অবশ্য বাবা-মা ছাড়াও অদ্রিজার ছোটবেলা কেটেছে দুই কাকু ও ঠাকুমার কাছে। কাজের প্রয়োজনে এখন বেশিরভাগ সময় দক্ষিণেশ্বরের বাড়ি ছেড়ে দক্ষিণ কলকাতার ফ্ল্যাটেই থাকতে হয় অদ্রিজাকে। পরিবারকে খুব মিস করেন বলেই শ্যুটিং বাদ দিলে যতটা পারেন, পরিবারের সঙ্গেই সময় কাটান তিনি।
আর আরও একটা নেশা আছে অদ্রিজার। ট্রাভেল। গত বছর ছুটি পেতেই গোয়ার ঘুরতে গিয়েছিলেন তিনি।
দেখুন সেই ভিডিও ——–