কীভাবে ময়দানে নিজেদের ক্ষমতা প্রদর্শন করে দেশকে জেতাতে হয় এটা তাঁদের ভালোই জানা। কেউ বল হাতে, কিংবা কেউ ব্যাটে, আবার কেউ ব্যাট এবং বল অর্থাৎ অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে দেশবাসীর মনে জায়গা করে নিয়েছেন। কিন্তু তাঁদের রূপের মাহাত্মও কম নয়, হার মানাবে যে কোনও ফিল্ম স্টারকে। আজকের প্রথম দফা পাঁচ ক্রিকেটের বিউটিদের নিয়ে। দেখে নিন তাঁরা কারা –
৫) লিয়ে পল্টন – ওপেন করতে নেমে হামেশাই চার-ছয়ের বিস্ফোরণ ঘটান অস্ট্রেলিয়ার লিয়ে পল্টন। ঘরোয়া ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলসের সদস্য লিয়ে মাঝে মধ্যে লেগ স্পিনও করেন। এখনও পর্যন্ত ২ টেস্ট, ৪৮ ওডিআই ও ৪০ টি-২০ ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছেন ২টি। সঙ্গে রয়েছে ছ’টি হাফ-সেঞ্চুরিও।
৪) আয়ারল্যান্ডের সিসিলিয়া জয়েসের ভাই-বোন সকলেই ক্রিকেটার। যমজ বোন ইসোবেল বা তিন ভাই ডমিনিক, এড বা গাস, সকলেই জাতীয় পর্যায়ে খেলেছেন। ৪৭ ওডিআই ও ২১টি-২০তে তিনটে হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে সিসিলিয়ার। সঙ্গে যোগ করুন ২টি উইকেট।
৩) ক্রিকেটের তিন ফরম্যাটেই দক্ষতা দেখিয়েছেন ইংল্যান্ডের লরা মার্শ। অফস্পিনের পাশাপাশি ব্যাটেও দলকে ভরসা দেন। মিডিয়াম পেসার হিসাবে কেরিয়ার শুরু করলেও চোট-আঘাতের জন্য অফস্পিনকেই বেছে নিয়েছেন লরা। এখনও পর্যন্ত ৮ টেস্ট, ৯৫ ওডিআই ও ৬০ টি-২০ ম্যাচে সব মিলিয়ে ১৯৮টি উইকেট এবং ৩টে হাফ-সেঞ্চুরি রয়েছে তাঁর।
২) এক সময় তিন ফরম্যাটেই দক্ষিণ আফ্রিকার ক্যাপ্টেন ছিলেন মিজনোন দু’প্রিজ। মাঝে মধ্যে উইকেটের পিছনে দাঁড়ালেও মূলত ব্যাটিংয়ে ভরসা দেন প্রিজ। ১টা টেস্ট, ১০৬ ওডিআই ও ৬৭ টি-২০ ম্যাচে ৩টি সেঞ্চুরি ও ১৯ হাফ-সেঞ্চুরির মালকিনের টি-২০তে রান রয়েছে ১১৬৬ রান। টি-২০তে
১) মিজনোনের পর তিন ফরম্যাটেই দক্ষিণ আফ্রিকার দলের দায়িত্বে পান ফানডেন নিয়েকার্ক। একটি মাত্র টেস্টে দেখা গেলেও তাঁর ঝুলিতে রয়েছে ৮৫ ওডিআই ও ৫৭ টি-২০ খেলার অভিজ্ঞতা। ব্যাটিংয়ে দলের অন্যতম ভরসা নিয়েকার্কের ১৬টি হাফ সেঞ্চুরি রয়েছে। সঙ্গে লেগ স্পিনের ফাঁদে ফেলেছেন ১৭৫ জন বিপক্ষ ক্রিকেটারকে।