NewsCaff : কেদার যাদবের অনবদ্য লড়াই, রোহিতের টেম্পারমেন্ট, ধোনি- কার্তিকের জুটি পরে জাদ্জা-ভুবির ইনিংস। সর্বপরী জাদেজার ফিল্ডিং। আর টিম গেম এই ছিল ভারতের এশিয়া কাপ জয়ের মূল রহস্য। তবে দেখা যাক আরও কিছু কারণ –
৫) কেদার-কুলদীপদের বোলিং: বাংলাদেশের দুই ওপেনার লিটন এবং মেহদি অসামান্য শুরু করেছিলেন। যে ভাবে তাঁরা খেলছিলেন, এক সময় মনে হচ্ছিল তিনশো রান সহজেই উঠবে। কিন্তু, তখনই অসাধারণ বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেন রোহিত। দারুণ অধিনায়কত্ব করেন। ওপেনিং জুটিতে ভাঙন ধরান কেদার যাদব।
৪) লড়লেন একা লিটন: রূপকথার ইনিংস খেললেন বাংলাদেশের লিটন দাস। দলকে দারুণ একটা শুরুই শুধু দিলেন না, করলেন শতরানও। কিন্তু, মেহদি আউট হওয়ার পর অন্য দিকে লিটনকে সাহায্য করার মতো আর কাউকে পাওয়া গেল না।
৩) ফ্যাক্টর যখন ধোনি: মহম্মদ মিঠুনকে রান আউট বা লিটন দাসকে স্টাম্প— সব ক্ষেত্রেই বড় ফ্যাক্টর হতে দেখা গেল ধোনিকে। একাধিক সময় রোহিত শর্মাকে উপদেশ দিতে দেখা গেল। দলের সব থেকে সিনিয়র ক্রিকেটার হিসেবে সামনে থেকে দলকে সাহায্য করে গেলেন।
২) ভারতের অনবদ্য ফিল্ডিং: যে দক্ষতায় রবীন্দ্র জাডেজা মিঠুনকে রান আউট করালেন, বা বুমরা বাউন্ডারি থেকে মাহমুদুল্লার ক্যাচ ধরলেন, তা ভারতীয় ক্রিকেটের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কথাই বলে। উইকেটের পিছনে ধোনির ছিলেন চমকপ্রদ।
১) আড়াইশোর কমে আটকে রাখা: প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে লড়াইতে ফিরে আসেন রোহিতরা। অনবদ্য বোলিং-ফিল্ডিং সঙ্গে রোহিত-ধোনির যুগলবন্দিতে অসাধারণ গেলপ্ল্যান ভারতকে ম্যাচে ফিরিয়ে আনে। আড়াইশোরও কমে বাংলাদেশকে আটকে রাখেন ভারতীয় বোলাররা। ভারতের যা ব্যাটিং শক্তি তাতে এই রান খুবই সামান্য।