কার্যত দেড় বছর ধরে স্কুলমুখো হতে পারেনি কচিকাঁচারা। তবে খুলের দরজা খুলে যাওয়ার পথ প্রশস্ত হতে পারে, যদি তাদের জন্য ভ্যাকসিন হাতে চলে আসে। ২-১৮ বছর বয়সিদের উপর ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের কথা উল্লেখ করে এমনটাই জানালেন এইমস প্রধান ডা. রণদীপ গুলেরিয়া।
তিনি বলেন, “আগামী সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই কোভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের তথ্য চলে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা যদি ওই ভ্যাকসিনকে অনুমোদন দেয়, তা হলে তা শিশুদের দেওয়া হবে। আবার তার আগেই যদি ফাইজারের তৈরি করোনা ভ্যাকসিন অনুমোদন পেয়ে যায়, সেটাও অল্প বয়সিরা পাবে”।